চট্রগ্রাম শহরকে ভবিষ্যতের যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে কিছু পরিকল্পনা তুলে ধরা হলো ঃ
১। পাহাড় কর্তনের বিষয়ে জিরো টলারেন্স।
২। আবাসিক ও শিল্প অঞ্চল পৃথকীকরণ।
৩। পুকুর ভরাট, নদী ভরাট, খাল ভরাট, ছড়া ভরাট, বিল ভরাট ইত্যাদি বিষয় শূন্য সহনীয়তা।
৪। মাটি, বায়ু, পানি দূষণকারি সকলকে আইনের আয়্যত্তে নিয়ে আসা।
৫। প্রতিটি প্রকল্পকেই পরিবেশ ছাড়পত্রের আয়ত্তে নিয়ে আসা।
৬। জনসাধারণকে পরিবেশ বিষয়ে সচেতন করে তোলা।
৭। উপর্যুক্ত বিষয় গুলোকে বাস্তবে রূপ দিতে বিভিন্ন সময় এনফোর্সমেন্ট পরিচালনা করা, মামলা দায়ের করা, ছাড়পত্র বাতিল করা, প্রকল্প পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া সহ নানামুখী কাজ করে যাবে পরিবেশ অধিদপ্তর।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস